64 ভোল্ট 160 এম্পিয়ার ( জি,পি,এস ফ্রী )

বর্তমান বিশ্বে টেকসই ও কার্যকর পরিবহন ব্যবস্থার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আমাদের অত্যাধুনিক লিথিয়াম-আয়রন ফসফেট ব্যাটারী বিশেষভাবে বাংলাদেশে ইজি বাইক, মিশুক, রিক্সা এবং ভ্যান গাড়ীর জন্য তৈরী, যা অনন্য কার্যক্ষমতা, নির্ভরযোগ্যতা এবং পরিবেশবান্ধব বৈশিষ্ট্য প্রদান করে। ঘন ঘন ব্যাটারী বদলানো এবং ক্ষতিকারক গ্যাস নির্গমনের চিন্তা বাদ দিন আমাদের লিথিয়াম ফসফেট ব্যাটারি হালকা, দীর্ঘস্থায়ী এবং কম রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন, যা প্রতিটি যাত্রাকে করে তুলবে মসৃণ, সাশ্রয়ী এবং আরামদায়ক। আপনি যদি ক্রেতা বা ব্যবসায়ের মালিক হন।, তাহলে আমাদের ব্যাটারী আপনাকে একটি স্মার্ট ও সবুজ সমাধান দিতে প্রস্তত। আপনার যাত্রাকে আরও নিশ্চিত এবং দীর্ঘস্থয়ী করতে এখনই আমাদের উন্নত লিথিয়াম-ফসফেট ব্যাটারীটি বেছে নিন

* ব্যাটারী ক্রেতা যদি ১ বছররে কম সময়ের মধ্য তার ব্যবহৃত ব্যাটারী কোম্পানির নিকট বিক্রয় করতে চায়, তবে উক্ত ব্যাটারিটি কোম্পানির চলমান বিক্রয় মূল্যের ৫০-৬০ শতাংশ মূল্যে কোম্পানির পুনঃক্রয় করবে। * দুই বছরের মধ্যে বিক্রয় করতে চাইলে ২৫-৩৫ শতাংশ মূল্যে কোম্পানি পুনঃক্রয় করবে দুই বছরের মধ্যে পরে, ব্যাটারির অবস্থা পর্যালোচনার পর ১০-২৫ শতাংশ মূল্যে কোম্পানি পুনঃক্রয় করবে। গ্যারান্টি/ওয়ারেন্টি ১. লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি বিক্রয় তারিখ হতে ২ বছর রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি থাকবে। ২. পরবর্তী ৩ বছর (পাটস ব্যতিত) ওয়ারেন্টি পাবে।

**যে কারণে গ্যারান্টি/ওয়ারেন্টি অথবা পুনঃক্রয় পলিসি প্রযোজ্য হবে নাঃ ** ব্যাটারি আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ হলে। * পানিতে ডুবে বা ভিজে ক্ষতিগ্রস্ত হলে।** বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্থ হলে।

সুবিধা সমূহ
১. দীর্ঘস্থায়ী আয়ুস্কাল:
* লিথিয়াম ফসফেট ব্যাটারী ৪-৫ বছর স্থায়ী হয়, য সাধারণ সীসা-এ্যাসিড ব্যাটারির তুলনায় অনেক বেশি।
এটি ইজি-বাইক এবং মিশুক চালকদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে খরচ সাশ্রয়ী।
২. হালকা ও কমপ্যাক্ট ডিজাইন:* সীসা-অ্যাসিড ব্যাটারির তুলনায় অনেক হালকা, যা গাড়ির কর্মক্ষমতা এবং জ্বালানি দক্ষতা বাড়ায়।
* সহজে ইনস্টল করা এবং পরিবহনযোগ্য।
৩ দ্রুত চাজিং**৪-৫ ঘন্টার মধ্যে পুরো চার্জ হয়ে যায় (চার্জারের উপরে নির্ভশীল)।
* এটি বিশেষ করে বাণিজ্যিক চালকদের জন্য উপকারী, যারা দ্রুত চার্জের প্রয়োজন অনুভব করেন।
৪. শক্তি দক্ষতা:**ইনপুট শক্তির ৯০-৯৫% ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তরিত করে, যা বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
* বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে যেখানে বিদ্যুৎ সীমিত বা ব্যয়বহুল সেখানে এটি একটি কার্যকর সমাধান।
* ছোট আকারে বেশি শক্তি সঞ্চয় করে, একবার চার্জে দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করার। চক্রম করার সুবিধা দেয়।
৫. কম রক্ষণাবেক্ষণ**সীসা-অ্যাসিড ব্যাটারির মতো ঘন ঘন পানি যোগ বা পরিস্কার করার প্রয়োজন নেই।
**ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (BMS) স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুরক্ষা এবং দক্ষতা নিশ্চিত করে।
৬. পরিবেশবান্ধব:**উৎপাদন ও ব্যবহারে কম দূষণ সৃষ্টি করে।
* সম্পূর্ণ পুনঃর্ব্যবহারযোগ্য এবং সীসা-অ্যাসিড ব্যাটারির মতো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়।
* সৌর শক্তি ভিত্তিক চার্জিং সিস্টেমের সাথে সহজেই একত্রিত করা যায়।
* বাংলাদেশের গ্রামীণ এবং অফ-গ্রিড এলাকায় টেকসই এবং সাশ্রয়ী শক্তির প্রদান করে।

চাজিং পদ্ধতি

১. ব্যাটারির লেভেল পরীক্ষা করুন: * ব্যাটারি ১৫-২০% চার্জ বাকি থাকতেই পুনঃরায় চার্জ করুন। * ব্যাটারির চার্জ পুরোপুরি শেষ হয়ে গেলে তা ব্যাটারির শক্তিমানকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে

২. সংযোগ: * প্রথমে চার্জার পাওয়ার আউটলেটে সংযোগ করুন। * এরপর চার্জারের আউটপুট ক্যাবল ব্যাটারির চার্জি পোর্টে সংযুক্ত ৩. করুন

চার্জিং পরিবেশ** তাপমাত্রা: ঠান্ডা ও শুকনো স্থানে চার্জ করুন (১৫-৩০ C’) সরাসরি রোদে অতিরিক্ত গরমে, বৃষ্টি বা বরফে ঠান্ডা পরিবেবেশে চার্জ করবেন না। * আউটপুট ভোল্টেজ এবং কারেন্ট: চার্জারের ভোল্টেজ ও কারেন্ট ব্যাটারির স্পেসিফিকেশনের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।